Thursday, August 12, 2021

Sunday, August 1, 2021

মোবাইলে ইমার্জেন্সি ব্যালেন্স গ্রহণ করা কি জায়েজ হবে?

প্রশ্নঃ মোবাইলে ইমার্জেন্সি ব্যালেন্স গ্রহণ করা কি জায়েজ হবে? 

এ প্রশ্নের উত্তরে বলবো যে আমরা সবাই কম-বেশ জানি যে আমাদের মোবাইল গুলোতে যখন ব্যালেন্স শেষের দিকে থাকে, সংশ্লিষ্ট অপারেটর আমাদের কাছে মেসেজ পাঠান যে আপনার মোবাইলের ব্যালেন্স শেষের পথে, আপনি চাইলে ইমার্জেন্সি ব্যালেন্স নিতে পারেন।

নিতে চাইলে *..# নাম্বারে ডায়েল করুন বা মেসেজ পাঠান।যাইহোক এ প্রক্রিয়ার পরে তারা আমাদেরকে  ইমার্জেন্সি ব্যালেন্স পাঠিয়ে থাকে।
মজার বিষয় হলো যে আমাদের সমাজে আজকাল কেউ কাউকে ধার দিতে চায় না। 

নানা কারণে মানুষ ধার দেওয়ার প্রতি  বিতস্ন হয়ে গিয়েছে। সেখানে মোবাইল কোম্পানি আমাদেরকে সেধে ধার দিচ্ছে। 
এবং আমি চাওয়ার আগে আমাকে সেধেসেধে একরকম গায়ে পরে ধার দিচ্ছে! 
এর কারণ কি?
এর কারণ আমরা সবাই জানি যে এর পিছনে তাদের লাভ আছে আর লাভ হলো তারা পরবর্তী রিচার্জের সময় অতিরিক্ত টাকা কেটে রাখেন অথবা সাথে সাথেই অনেক সময় কেটে রাখেন। 

অর্থাৎ আমি ১০ টাকা বা ২০ টাকার ইমার্জেন্সি ব্যালেন্স নেই, সেখানে ১ টাকা, ২ টাকা বা আট-আনা যাই হোক এটা তারা যে অতিরিক্ত কেটে রাখেন।এটা সুদ হিসেবে গন্য হবে।
কারণ  নবী সাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের বিখ্যাত হাদিসে আমরা জানি -
"কুল্লু ক্বরদিন জার্রা নাফ'আন ফাহুওয়া রিবা"। 
যেকোনো লোন যার বিপরীতে কোনো  লাভ দেওয়া, নেওয়া হয় সেটা সুদ হিসেবে গন্য হয়, সেটা সুদ হবে।
অতএব মোবাইল অপারেটর আমাকে ১০ বা ২০ টাকার ব্যালেন্স দিয়েছে ;ব্যালেন্স শেষ হয়ে গিয়েছে, সেটা আমাকে ধার দিয়েছে। আমি পরবর্তী রিচার্জের সময় পরিশোধ করবো, পরিশোধ করার সময় অথবা আগেই আমাকে যদি সে কম দেয় অথবা আমার কাছ থেকে যদি বেশি আদায় করে নেয় তাহলে যেই অতিরিক্ত অংশটুকু নিলো সেটা সুদ হবে। 

আর সুদ দেওয়া যেমন গুনা, নেওয়া-ও তেমনি গুনা।
মুসলমানদের জন্য ;ঈমানদারদের জন্য, কুরআন সুন্নাহর অনুসারীদের জন্য মোবাইল অপারেটর গুলো থেকে মোবাইলে ইমার্জেন্সি ব্যালেন্স নেয়া জায়েজ নাই, আমাদের দেশীয় প্রেক্ষাপটে। 

বাহিরের কথা বলতে পারবো না। তবে আমাদের দেশে সমস্ত অপারেটর গুলো, সমস্ত মোবাইল কোম্পানি গুলো একই সিস্টেম ফলো করে বিধায় মোবাইলে ইমার্জেন্সি ব্যালেন্স নেয়া জায়েজ হবে না। 
আল্লাহ তা'আলা আমাদেরকে বুঝার তাওফিক দান করুক। 

________________________
উত্তর দিয়েছেন, 
শায়খ আহমাদুল্লাহ্

হাটহাজারী ফতোয়া বিভাগের ফতোয়া: এসপিসি ওয়ার্ল্ডের অনলাইন বিজনেস সম্পূর্ণ নাজায়েয

হাটহাজারী ফতোয়া বিভাগের ফতোয়া: এসপিসি ওয়ার্ল্ডের অনলাইন বিজনেস সম্পূর্ণ নাজায়েয
.
প্রশ্ন: 
বরাবর
ফতোয়া বিভাগ মঈনুল ইসলাম হাটহাজারী 
বিষয়: spc প্রসঙ্গে
জনাব মুফতীয়ানে কেরাম, বর্তমানে অনলাইন ব্যবসা spc warld Express বহু স্তর থেকে আয় করার প্ল্যাটফর্ম। spc-এর এমডি সাহেবের তথ্য অনুযায়ী বর্তমানে অ্যাক্টিভ ইউজার আছে ৫০ লাখের বেশি। আমাদের এলাকার অধিকাংশ মুসলমান এমনকি অনেক আলিমও এই ব্যবসায় জড়িত! spc-এর সুরত হলো, এসপিসি ওয়ার্ল্ড এক্সপ্রেস অ্যাপ ডাউনলোড করে একজন রেফার খুঁজে বের করে ১২ শত টাকা দিয়ে সদস্যপদ গ্রহণ করা। তারপর তাদের বিজ্ঞাপন দেখে ইনকাম করা। সারকথা হলো, বিজ্ঞাপনে ক্লিক করে আয় করতে হলে ১২০০ টাকা পরিশোধ করতে হবে।  তার মাধ্যমে যদি আরেকজন সদস্যা হয় তাহলে সে এর কমিশন পাবে। অধিকাংশ সময় চারশত টাকা কমিশন পেয়ে থাকে। দ্বিতীয়জন তৃতীয় আরেকজনকে এতে যুক্ত করলে প্রথম ব্যক্তিও এর কিছু কমিশন পেয়ে থাকে। এভাবে ওয়ান স্টার থেকে সেভেন স্টার হতে পারলে তাদের দেয়া অনেক সুবিধা ও লাভের পার্সেন্ট পাওয়া যায়। এসপিসির কার্যক্রমে নিজের টাকা উত্তোলন করতে হলে নিম্নে পাঁচশত টাকা একাউন্টে থাকতে হবে। এটা হলো সাধারণ একাউন্টধারীর জন্য। রয়েল একাউন্ট হলে সেক্ষেত্রে ১০০ ইউনিট এর পণ্য ক্রয় করতে হবে।
আমার জানার বিষয় হলো, এসপিসির কার্যক্রম কি শরীয়তসম্মত? এর সাথে জড়িত হয়ে ইনকাম করা কি বৈধ? জানিয়ে বাধিত করবেন।

বিনীত
হাফিজ মুহম্মদ নুর কক্সবাজারী
ছাত্র হাটহাজারী মাদ্রাসা
01314325095
.

শরয়ী সমাধান 

প্রচলিত spc ward Express-এর কর্যক্রম, লেনদেন সম্পূর্ণ শরীয়ত পরিপন্থী ও অবৈধ। তাদের সাথে যুক্ত হওয়া নাজায়েয। এখান থেকে আয়  করা অবৈধ। এই ধরনের ইনকাম থেকে বেঁচে থাকা সবার জন্য অপরিহার্য। আর ইহাকে অবৈধ ঘোষণা করা আবশ্যক।এতে ঘুষ, ধোঁকা, প্রতারণা, আল আকলু বিল বাতিল তথা অন্যায়ভাবে সম্পদ আহরণ, বিনিময়হীন শ্রম, শ্রমহীন বিনিময়, অর্থাৎ আল আমলু বিলা উজরাহ, আল উজরাহ বিলা আমল, অন্যের  মাল অবৈধভাবে আহরণ, রিবা, যুলূম নানাবিধ শরীয়ত পরিপন্থী বিষয় রয়েছে। নিম্নে এর বিশ্লেষণ দেয়া হল:
১. প্রশ্নে উল্লেখিত আছে যে, ১২০০  টাকা দিয়ে সদস্য পদ গ্রহণ করে তারপর সে বিজ্ঞাপন দেখে ইনকাম করতে পারবে। যদি ধরে নেয়া হয় তাদের বিজ্ঞাপন ক্লিক করে ইনকাম করা হয়, তাহলে ১২০০ টাকা কেন দিতে হয়? এতে বুঝা যায় যে, এটা মূল কাজের অতিরিক্ত অর্থ প্রদান, যাকে রিশওয়াহ বা ঘুষ বলা হয়। যা হারাম ও অবৈধ।
২. প্রশ্নে উল্লেখিত আছে যে, প্রথম ব্যক্তি যদি একজন সদস্য বৃদ্ধি করে তাহলে সে চারশত টাকা বোনাস পাবে, দ্বিতীয় ব্যক্তি যদি আরেকজনকে বানায় তাহলে প্রথম ব্যক্তি এর কিছু কমিশন পাবে। অর্থাৎ এসপিসির পদ্ধতিতে ডাউন লেভেল জেনারেশন থেকে আপ লেভেল জেনারেশনের যে কমিশন গুলো আসে সেগুলো বিনিময়হীন উপার্জন, যাকে আল আকলু বিল বাতিল তথা অন্যায়ভাবে অন্যের সম্পদ ভক্ষণ বলা হয়। কারণ ১ম স্তরের সরাসরি জেনারেশন ছাড়া ২য় ও ৩য় স্তরের জেনারেশন থেকে পরবর্তী স্তরগুলোতে যে সকল ব্যক্তি যুক্ত হয় তারা অন্যান্য লোকজন কর্তৃক এবং তাদের স্বাক্ষরে।সুতরাং যে পারিশ্রমিক নিম্ন স্তর থেকে আসছে তা বিনিময়হীন হওয়ার কারণে 
الأكل مال الغير بالباطل  তথা অন্যের সম্পদ বাতিল পন্থায় আহরণ করার অন্তর্ভুক্ত যা অবৈধ
৩. আলোচিত পদ্ধতি নাজায়েয হওয়ার আরেকটি কারণ হলো, বহু স্তর থেকে আয় ও الإجر بلا عمل। কারণ এতে ডাউন লেভেলের যারা যুক্ত হচ্ছে, তারা অন্যের মাধ্যমে হচ্ছে, অথচ এখান থেকে অন্যের শ্রমের বিপরীতে কমিশন পাচ্ছে আপলেভেলের লোকজন। সুতরাং এটি নিষিদ্ধ শ্রমহীন বিনিময়, যা অবৈধ। 
৪. উপরোক্ত পদ্ধতির দিকে নজর দিলেই স্পষ্ট  হয়ে যায় যে, তাতে নিষিদ্ধ ‘গারার’ রয়েছে। কারণ এসপিসিতে যুক্ত হওয়ার প্রধান উদ্দেশ্য থাকে রেফার করে আয় করা। অথচ এর পরিণতি সম্পূর্ণ অস্পষ্ট। কেননা তার নিজের বানানো তিনজন লোক ছাড়া ডাউন লেভেলের পুরাটাই অন্যের কাজের উপর নির্ভরশীল, যা অনিশ্চিত। অন্যরা নেট সামনে অগ্রসর করলে তবেই সে কাঙ্ক্ষিত কমিশন পাবে, অন্যথায় নয়। কত টাকা কমিশন পাবে তাও অনিশ্চিত। অর্থাৎ অধিকাংশ জিনিসেই গারার রয়েছে।
৫. এসপিসির কর্যক্রমে টাকা উত্তোলন করতে হলে পণ্য ক্রয় করতে হবে। এটি একটি ফাসিদ শর্ত। কারণ, প্রাপ্ত আয় যদি হালালও ধরে নেয়া হয়, তাহলে সেটা এসপিসির নিকট গ্রাহকের পাওনা বা দায়। পাওনা আদায়ের জন্য তার পণ্য ক্রয় করতে  হবে। তা সম্পূর্ণ অবৈধ। তাছাড়া এটি জুলুমও বটে।
৬. এসপিসির নীতি অনুযায়ী ৫০০ টাকার কম হলে ক্যাশ করা যাবে না। এটা স্পষ্ট জুলুম ও প্রতারণা। তাছাড়া এটা বিনিময়হীন শ্রমের অন্তর্ভুক্ত অর্থাৎ العمل بلا أجرة,  যা নিষিদ্ধ।

 দলীলসমূহ:
١-  قوله تعالى ولا تاكلوا اموالكم بينكم بالباطل (سوره البقرة ١٨٨) 
وقد جاء فى تفسير المنار  واما الباطل فهو مالم يكن في مقابلة شئ حقيقي  تفسير المنار( ج٢ ص ١٥٩ م دارالكتب)
قال رئيس المفسرين عبد الله ابن عباس في تفسيره ان ياكله  بغير عوض(أحكام القرأن جصصاص ج ٢ ص ١٧٢) 
٢- لعن رسول الله صلى الله عليه وسلم الراشي والمرتشي(الصحيح للبخاري)
٣- نهى رسول الله صلى الله عليه وسلم عن بيع الحصاه وعن بيع الغرر (الصحيح للمسلم)
٤- عن ابي هريره رضي الله تعالى عنه قال قال الله تعالى انا خصمهم يوم القيامه..... ورجل استاجر اجيرا فا ستوفى منه ولم يعطه اجره (الصحيح للبخاري ح ٢٢٢٧)
٥- قال رسول الله صلى الله عليه وسلم من غشنا فليس منا( الصحيح للمسلم)
٦- نهى رسول الله صلى الله عليه عن بيع وشرط(الجامع للترمذي)
٧- لا يحل سلف وبيع ولا شرطان في بيع (الجامع للترمذي)
                                                                          
সমাধানে: 
শফী কামরান

সত্যায়নে:
মুফতী আব্দুস সালাম চাটগামী, 
মুফতী জসিমুদ্দীন,
মুফতী খলীল আহমদ কাসেমী।

~Kabir Ahmad Qasemi

Saturday, July 31, 2021

বিকাশ, নগদ ও রকেট একাউন্ট থেকে অর্জিত ইন্টারেস্ট ও ক্যাশব্যাক এর শরয়ী বিধান ৷

বিকাশ, নগদ ও রকেট একাউন্ট থেকে অর্জিত ইন্টারেস্ট ও ক্যাশব্যাক এর শরয়ী বিধান ৷

শাইখ যাকারিয়া ইসলামিক রিসার্চ সেন্টার ঢাকা ৷

বরাবর
কেন্দ্রীয় দারুল ইফতা
শাইখ যাকারিয়া ইসলামিক রিসার্চ সেন্টার ঢাকা বাংলাদেশ

বিষয়ঃ হালাল হারাম প্রসঙ্গে।

মুহতারাম মুফতি সাহেব, বর্তমানে আমাদের অনেকের মোবাইলে বিকাশ একাউন্ট আছে।এর মাধ্যমে আমরা টাকা লেনদেন করে থাকি। অনেক সময় দেখা যায় বিকাশ এর পক্ষ থেকে ইন্টারেস্ট হিসাবে কিছু টাকা এসে একাউন্টে যোগ হয়। আবার অনেক সময় দেখা যায় বিকাশের পক্ষ থেকে ঘোষণা দেওয়া হয় যে, ১০০ টাকা অ্যাপ থেকে রিচার্জ করলে ৫০ টাকা ফেরত দেওয়া হবে। আবার অনেক সময় দেখা যায় বিকাশের মাধ্যমে টাকা পেমেন্ট করলে কিছু টাকা ফেরত দেওয়া হয়।
এখন আমার জানার বিষয় হলো, এই টাকার হুকুম কী? এসব টাকা আমাদের জন্য বৈধ হবে কি? মাঝে মাঝে একাউন্টে এসে যে টাকা যোগ হয় সেটা কি ইন্টারেস্ট? এর বৈধতা আছে কি?

নিবেদক
শামসুদ্দিন রিফাত
ফেনী সদর ফেনী

الجواب باسم ملهم الصدق و الصواب

ইসলামি শরিয়া মতে মুয়ামালার ক্ষেত্রে পরস্পর শর্ত/চুক্তি ব্যতিরেকে এক পক্ষ অপর পক্ষকে উক্ত মুয়ামালায় উদ্বুদ্ধ করতে অতিরিক্ত কিছু দেয়া হাদিয়া বা উপঢৌকনের অন্তর্ভুক্ত। তবে আমানত কিংবা ঋণ হিসেবে জমাকৃত অর্থের উপর অতিরিক্ত গ্রহণ সুদের অন্তর্ভুক্ত।

সুতরাং প্রশ্নোক্ত সুরতে বিকাশ কোম্পানি কর্তৃক যত প্রকার ক্যাশব্যাক দেওয়া হয় তা যেহেতু তাদের অ্যাপ ব্যবহারে উদ্বুদ্ধ করার লক্ষ্যে কোনরূপ চুক্তি ছাড়া স্বেচ্ছায় প্রদান করে থাকে, তাই তা হাদিয়া বা উপঢৌকনের অন্তর্ভুক্ত হবে এবং গ্রাহকদের জন্য তা গ্রহণ বৈধ হবে। অপরদিকে প্রশ্নের প্রথমাংশে উল্লেখিত বিকাশ কোম্পানি কর্তৃক তার গ্রাহকদেরকে মাঝেমধ্যে একাউন্টে জমানো অর্থের ওপর যে ইন্টারেস্ট দেওয়া হয়, তা সুদের অন্তর্ভুক্ত হবে এবং গ্রাহকদের জন্য তা গ্রহণ করা হারাম হবে।

الادلۃ الشرعیہ

فتح القدیر: 9/19 (رشيديه)

ثم إن الهبة في اللغة أصلها من الوهب…. ومعناها : إيصال الشيء إلى الغير بما ينفعه سواء كان مالا أو غير مال … وأما في الشريعة فهي تمليك المال بلا عوض كذا في عامة الشروح بل المتون .

فقہ البیوع: 2/810 (معارف القران)

ماجری بہ عمل بعض التجار انھم یعطون جوائز لعملائھم  الذین اشتروا منھم کمیۃ مخصوصۃ … ولیس ھذا من قبیل الزیادۃ فی المبیع…. فھی ھبۃ مبتداۃ موعودۃ من البائع لتشجیع الناس علی ان یشتروا ھذہ البضائع منہ.

بحوث فی قضایا فقھیۃ معاصرۃ: 1/342 (وزارۃ الاوقاف)

اما الودیعۃ الثابتۃ وودا‏ئع التوفیق فان البنک یدفع فائدۃ مضمونۃ لاصحابھا وبما ان ھذہ الودائع  قروض بلا خلاف. فما تدفعہ البنوک زیادۃ علی راس المال، فانہ ربا صراح لا سبیل الی جوازہ. وقد اجمع مجمع الفقہ الاسلامی فی ذلک قرارا فی دورتہ الثانیۃ. فمن یتقدم الی البنک لایداع اموالہ فی ھذین النوعین فانہ یعقد معہ عقد قرض ربوی، وذلک حرام. فلا یجوز  لمسلم ان یودع مالہ فی احد من ھذین النوعین۔

والله اعلم بالصواب

كتبه
فیض اللہ
المتمرن بدار الفتاء والارشاد المركزية داكا
بمركز الشيخ زكريا للبحوث الاسلامية
14/3/1442ھ

Sunday, July 18, 2021

হাইয়াতুল উলইয়া পরীক্ষার ফলাফল দেখুন ২০২১

হাইয়াতুল উলইয়া পরীক্ষার ফলাফল  দেখুন ২০২১
Al Haiatul Ulya Result 2021 |(Full Marksheet & PDF Download)

দাওরায়ে হাদীস (তাকমীল) এর ফলাফল 


ব্যক্তিগত ফলাফল দেখতে নিচের লিংকে ক্লিক করুন :


১৪৪২ হিজরী/২০২১ সনের দাওরায়ে হাদীস পরীক্ষার ফলাফলের পিডিএফ ফাইল ডাউনলোড করুন :

মেধা তালিকা (ছাত্র) ডাউনলোড করুন :

মেধা তালিকা (ছাত্রী) ডাউনলোড করুন :

ফলাফল প্রতিবেদন :